by : Ami Tanni
মন তরতাজা রাখার সব থেকে ভালো উপায় হল ঘর সাজানো। আমার তো তাই মনে হয়। এতে যেমন একদিকে ঘর গোছানো থাকবে, তো অন্য দিকে নিজেকেও ফ্রেস মনে হবে। আজকের পোস্টে আমি ফুল দিয়ে ঘর কিভাবে সাজানো যেতে পারে তার কিছু টিপস সেয়ার করবো। বাড়ির বাগানে ফুল দেখতে যতটা ভালো লাগে, সেই ফুল দিয়ে ঘর সাজালেও ঠিক ততটাই মনোরম লাগে। বাড়ির শ্রীবৃদ্ধির জন্য রেখে দিতে পারেন ফুলদানিতে একগোছা ফুলের তোড়া। তবে,সাজিয়ে রাখলেই যে হয়ে যাবে তা নয়, প্রতিদিন কিছু যত্নও নিতে হবে। ফুলের সুমিষ্টি সুবাস আপনার সব ক্লান্তি ভুলিয়ে দেয়, তাই আপনারও কিছু করনীয় আছে। যেমন কোন ঘরে কি ধরনের ফুল ভালো লাগবে, কিভাবে ফুলের যত্ন নেবেন ইত্যাদি।
কোথায় কোন ফুল
ফুলের নানান রকম ব্যবহার আপনার ঘরের শোভা বৃদ্ধির পাশাপাশি ঘর সুগন্ধেরও ভরিয়ে তুলবে। কিন্তু ঘরের রঙ, আকার আর ধরন বুঝে চেষ্টা করুন ফুল ব্যবহার করতে। শোবার ঘরে এমন ফুল রাখবেন না যা প্রচন্ড রকম গন্ধ ছড়ায়। যেমন ধরুন কাঠাল চাপা, বকুল ইত্যাদি। বরং শোবার ঘরে অর্কিড রাখতে পারেন। অর্কিড অনেকদিন পর্যন্ত সতেজ থাকে। শোবার ঘরে লম্বা স্টিকের ফুল ভাল লাগবে। সেক্ষেত্রে রজনীগন্ধার বদলে গাডিওলা সাজাতে পারেন। শোবার ঘরে মাঝারি আকৃতির ফুলদানী ব্যবহার করুন। ঘরের সাথে বারান্দা থাকলে সেখানে ঝুলন্ত কিছু ফুলদানীতে অর্কিড রাখতে পারেন। বসার ঘরের জন্য দোলন চাপা, গাডিওলা, রজনীগন্ধা রাখতে পারেন। লম্বা ফুলদানী ড্রইংরুমের সাথে মানানসই। ডাইনিং রুম সাজাতে একটু গাঢ় রঙের ফুল ব্যবহার করুন। ঘরগুলো বাদেও এমন কিছু জায়গা আছে বাড়িতে যেখানে একটা ফুলদানী রাখলে পুরো ঘরের চেহারা বদলে যাবে। যেমন ঘরের প্রবেশের করিডোর। করিডোরে প্রবেশমুখে বড় ফুলদানী কিংবা কাঠের টুলের মতো তৈরি করে তার উপর ফুলদানী সাজিয়ে দিন। সেখানে রাখুন গোলাপ আর রজনীগন্ধা মিশিয়ে তোড়া। ডাইনিং হলের বেসিনের পাশে সাজিয়ে দিন কিছু গাডিওলা’র স্টিক। হালকা গোলাপি, কিংবা হলুদ ফুল এখানে ভাল লাগবে। তবে ফুলের রঙ বাছতে চেষ্টা করুন ঘরের বাদবাকি রঙের তুলনায় একটু কন্ট্রাস্ট আনতে।
কি করবেন
১/ ফুলদানিতে একসঙ্গে অনেক ফুল না রেখে অল্প সংখ্যায় ফুল রাখুন। যদি কলি থাকে তাহলে ভালো করে ফোটার জায়গা পাবে।
২/ যখনই ফুল বাছাই করবেন, কালার কম্বিনেশনের দিকেও নজর দিতে হবে। এই যেমন ধরুন গোলাপি কোন ফুলের সঙ্গে সাদা ফুল ভালো লাগবে। আবার ধরুন গাঢ় কোন ফুলের সঙ্গে কয়েকটি হালকা রঙের ফুল রাখা যেতে পারে। এমন রং বাছুন যাতে একে অপরের পরিপূরক হয়। এতে দেখতে ভালো লাগবে। আবার শুধু এক রঙেরও ফুল ঘরে সাজিয়ে রাখতে পারেন।
৩/ যদি বাড়িতে জায়গা কম থাকে তাহলে ফুল সাজানোর জন্য ফ্লাওয়ার হ্যাঙ্গার ব্যবহার করতে পারেন।
৪/ ফুল সতেজ রাখার জন্য, ফুলদানিতে জল দেওয়ার পর জলে সামান্য নুন মিশিয়ে দিন।
৫/ ফুল ঠাণ্ডা জায়গায় রাখলে বেশি দিন সতেজ থাকে। তাই ফুলদানি এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সরাসরি সূর্য্যের আলো না পড়ে, এতে ফুল অনেক দিন ভাল থাকবে।
৬/ প্রতিদিন ফুলদানির জল বদলাতে পারেলে খুব ভাল হয়। তা না হলে অন্তত দু’দিন পরপর জল পাল্টান।
৭/ মাঝে মাঝে জল স্প্রেও করতে পারেন। এতে ফুল অনেক দিন ফ্রেশ থাকবে।
শেষে একটা স্মার্ট টিপস
ফুলদানিতে ফুল রাখার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে পাতাগুলো জলের তলায় রয়েছে সেগুলি যেন কেটে ফেলা হয়। এতে ফুল সহজে পচে যাবে না বা বাজে গন্ধও বেরবে না।
আজকের পোস্টটি কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। আপনাদেরও যদি কোন সাজেশন বা কোন লেখা থাকে তবে অবশ্যই আমাদের মেইল করবেন। Enjoy করুন ফুল দিয়ে ঘর সাজানোকে।
আপনি আপনার মতামত Facebook এও দিতে পারেন।
by : Ami Tanni
আমি শাড়ি পরতে ভালবাসি না। এই কথা টি আমি কোন নারীকে বলতে শুনি নি। যতই আমরা আধুনিক সব পোশাক পড়ি না কেন এই ঐতিহ্যবাহী পোশাকটি ছাড়া নারী অসম্পুর্ন। শাড়ির প্রতি যেন একটা আলাদা টান কাজ করে। তাই তো আমাদের আলমারিতে যত ধরনেরই শাড়ির কালেকশন থাকুক না কেন, অন্যের টি দেখলে একবার নজর তো সে দিকে যাবেই। নজরেরই বা কি দোষ! শাড়ি যে কত ধরনের বা ডিজাইনের হয় তার কি কোন শেষ আছে ?
শাড়ি এমন একটি পোশাক যা শীত গ্রীষ্ম বার মাস পরা যায়। এই বৈশাখী গরমেও দিব্যি কিন্তু শাড়ি পরে আমরা সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতে পারি। তবে অনেকের ধারনা গরমে হয়তো একটু হালকা রং বা সূতির শাড়ি বেশি স্বাচ্ছন্দ্য দেবে। আমার কিন্তু সে রকম কছু মনে হয় না। সবটাই নির্ভর করে আমি কি ভাবে কেরি করছি,আর কিছু না। আজকের পোস্টে আমি কিছু বাহারি শাড়ি তুলে ধরলাম। একটা আইডিয়া পাওয়া যেতে পারে যে এই বৈশাখী কি ধরনের শাড়ি আপনি পরতে পারেন বা পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন । আশা করি ভাল লাগবে।
আপনি আপনার মতামত Facebook এও দিতে পারেন।
Posted on : Monday, April 21, 2014 [0] comments Label: Beauty & Care
ভেষজ উপাদানে রূপচর্চা
আজ-কালকার আধুনিক ক্রিম ও ফেসওয়াশ রূপচর্চার অনেকটা জায়গা দখল করেছে। কিন্তু তাই বলে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে রূপচর্চা করা কি আমরা ছেড়ে দিয়েছি? একদমই না। আসলে প্রাকৃতিক উপাদান কাছে এ সব আধুনিক ক্রিম ও ফেসওয়াশ একেবারেই নস্যি। তাই তো ভেষজ উপাদান দিয়ে রূপচর্চার প্রতি আকর্ষণ রয়ে গেছে প্রায় সকল তন্বীদেরই। সমস্ত ব্যস্ততার মাঝেও আমরা এখনোভেষজ উপাদান দিয়ে টুকিটাকি রূপচর্চা করে থাকি। অনেকেরই হতো জানেন, তবু আজ আমি তেমনই সব ভেষজ উপাদান দিয়ে রূপচর্চা কি ভাবে করা যেতে পারে সেটাই নিচে উল্লেখ করলাম –
আমলকী
আমলকী খেলে মুখের রুচি বাড়ে, চুল পড়া বন্ধ হয় এবং ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। আর আমলকীর গুঁড়া ও তিলের তেল মিশিয়ে মুখে লাগালে যেমন শুষ্ক ত্বক কোমল হবে, তেমন ত্বক ফর্সাও করবে। আবার চুলে আমলকীর রস এক ঘণ্টা লাগিয়ে ধুয়ে ফেললে চুলের অকালপক্বতা দূর হবে।
ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা
এক চামচ ইসবগুলের ভুসি ও দুই চামচ অ্যালোভেরার রস জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে দেখুন। বাড়তি মেদ তো পালাবেই, দূর হবে বাতের ব্যথাও। অ্যালোভেরার রস মাথার তালুতে ঘষে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুল গজাবে ভালো। মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগালে ত্বকের কালো দাগও দূর করবে, ত্বকও করে তুলবে আরও উজ্জ্বল। এক চা-চামচ অ্যালোভেরা ও এক টেবিল-চামচ লেবুর রস শ্যাম্পুতে মিলিয়ে চুল ধুয়ে নিন। চুলের তৈলাক্ত ভাব কমবে।
হলুদ
কাঁচা হলুদ বেটে নিয়মিত মুখে লাগালে কেবল যে ত্বকের রং উজ্জ্বল হয়, তা-ই নয় বরং এটা ব্রণ ও চর্মরোগ থেকে মুক্তি দেয় । এক গ্লাস দুধের সঙ্গে দুই টেবিল- চামচ কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে খান, দেখবেন ত্বকও ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে উজ্জ্বল। কেননা, এটি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
থানকুনি পাতা
থানকুনি পাতা বেটে মাথায় লাগালে মাথা ঠান্ডা হবে। সেই সঙ্গে কমবে চুল পড়ার হার। নিয়ম করে থানকুনি পাতার রস খেলে মনে রাখার ক্ষমতাও বাড়বে দিন দিন।
লেবু
লেবু খেলে একই সঙ্গে চুল, ত্বক ও দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়। লেবু ও মধু মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। ভালো ক্লেনজারের কাজ করবে। সমপরিমাণ লেবু ও নারকেল তেল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। খুশকির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার এটি একটি দারুন উপায়।
তিল
তিল লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয়ে চুল কালো হবে, ত্বকের দাগ দূর হবে। এটা খেলে বাতের ব্যথাও দূর হয়। তিলের সঙ্গে মধু ও দুধ মিশিয়ে মুখে লাগালে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর হয়।
কাঠবাদাম
কাঠবাদাম খেলে স্নায়বিক শক্তি বাড়ে। আবার কাঠবাদামের সঙ্গে দুধ ও মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগালে সেটা ত্বক উজ্জ্বল করে এবং ত্বকে কোমলতা আনে। কাঠবাদামের পাতা বেটে ত্বকের অ্যালার্জি আক্রান্ত অংশে লাগালে অ্যালার্জি দূর হবে।
দারচিনি
চুল পড়া কমাতে এক চা-চামচ দারচিনির গুঁড়া, এক টেবিল-চামচ মধু এবং এক টেবিল-চামচ অলিভ অয়েল মিলিয়ে শ্যাম্পু করার পাঁচ-দশ মিনিট আগে ব্যবহার করতে পারেন। শ্যাম্পু শেষে কন্ডিশন করে নিন। ব্ল্যাক হেডস দূর করতে হলে সমপরিমাণ দারচিনির গুঁড়া এবং লেবুর রসের পেস্ট সারা রাত লাগিয়ে রেখে সকালে ধুয়ে নিতে পারেন।
লবঙ্গ
যদি মুখে অনেক ব্রণ থাকে, তাহলে এটি গুঁড়া করে ব্রণের ওপর লাগান। ব্রণ কমে যাবে।
মেথি
মেথি বেটে চুলে লাগালে চুল পড়া কমে, চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ে। রাতেই কিছুটা মেথি বেটে হোয়াইট হেডস হয়েছে এমন স্থানে লাগিয়ে রেখে সকালে ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন। সমস্যা কেটে যাবে। মেথি দিয়ে প্রস্তুতকৃত চা খেলে, লবঙ্গ চিবালে, এলাচের দানা চিবালে মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে।
এছাড়াও আরও যা করতে পারেন,
১০টি তেজপাতা সারা রাত ভিজিয়ে রেখে সকালে এই জলের সঙ্গে এলাচ গুঁড়া ও মুলতানি মাটি মিলিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে স্নানের আগে ব্যবহার করুন। শরীরের দুর্গন্ধ দূর হবে ও ঘাম কমবে।
জায়ফল গুঁড়া করে দুধের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যায় উপকার পাবেন। দারচিনি বেটে মধুর সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। সমপরিমাণ শসাবাটা এবং গোলাপজল একসঙ্গে ব্যবহার করলে ব্রণের বিরুদ্ধে খুব ভালো কাজ করবে। শসা ও লেবুর রস তুলার বলের সাহায্যে ব্যবহার করলে পিগমেন্টেশন দূর হবে। চন্দনের গুঁড়া ও গোলাপজল একসঙ্গে মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহারেও উপকার পাবেন। ২০-৩০ মিনিট পর ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
জায়ফল গুঁড়া করে দুধের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যায় উপকার পাবেন। দারচিনি বেটে মধুর সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। সমপরিমাণ শসাবাটা এবং গোলাপজল একসঙ্গে ব্যবহার করলে ব্রণের বিরুদ্ধে খুব ভালো কাজ করবে। শসা ও লেবুর রস তুলার বলের সাহায্যে ব্যবহার করলে পিগমেন্টেশন দূর হবে। চন্দনের গুঁড়া ও গোলাপজল একসঙ্গে মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহারেও উপকার পাবেন। ২০-৩০ মিনিট পর ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
আপনার মতামত আমাদের Facebook পেজেও দিতে পারেন।
by : Ami Tanni
আপনার মতামত আমাদের Facebook পেজেও করতে পারেন।
ফ্যাশনে নেইল আর্ট ইন হওয়ার পর থেকে নখ নিয়ে যেন গবেষণার শেষ নেই। এর ফলে বর্তমান ফ্যাশনে নেইল আর্ট খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তবে আপনার নখটিকে সুন্দর করে সাজাতে আপনাকে জানতে হবে নেইল আর্টের খুটিনাটি। যা আপনাদের হয় তো জানা হয়ে গেছে আমার আগের পোস্টটি থেকে। যারা এখনো পড়েন নি তাঁদের আমি আবারও লিঙ্কটি দিচ্ছি - নখের উপর নকশা
আজ আমি সাতটি নেইল আর্ট ডিজাইন আপনাদের দেখাব। নেইল আর্টের ক্ষেত্রে আমি প্রথমেই সাজেস্ট করবো, যে কোন কালার ব্যবহার করুন না কেন একটা ন্যাচারাল বেস কালার মাস্ট চাই। ডিজাইন করার আগে প্রথমে ন্যাচারাল নেইল পলিশ দিয়ে বেস করে নিতে হবে। তারপর তুলি দিয়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে নকশা করে সাজিয়ে তুলতে পারেন নখকে। আরও বেশি আকর্ষণীয় করতে, স্টোন বসাতে পারেন। বাহারী নেইল পলিশ দিয়ে এভাবে সাজিয়ে তুলতে পারেন নখকে। তারপর এর ওপরে ফুল, প্রজাপতি লাগাতে পারেন। এছাড়া নেইল আর্টের আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে স্ট্যাম্পিং। এই পদ্ধতিতে বেস কালারের নেইল পলিশ দিয়ে ইমেজ প্লেটে যেই রংয়ের ডিজাইন চান সেটি লাগাতে হবে। এরপর স্ক্র্যাপার দিয়ে বাড়তি রং সরিয়ে স্ট্যাম্পার দিয়ে ডিজাইনটি এভাবে তুলে নিয়ে লাগিয়ে দিতে হবে নখে। উপরে লাগিয়ে নিতে হবে টপকোট। ঘরে বসে নখ নকশা করাটা প্রথম প্রথম একটু কঠিন মনে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করে অভ্যাসের উপর। করতে করতে একটা সময় দেখবেন আপনি বেশ দক্ষ হাতের নেইল আর্ট করছেন। তখন কে জানে আপনি হয় তো একে পেশাই বানিয়ে ফেলতে পারেন।
চলুন এবার শিখে নেই আজকের আসাধারন সাতটি নেইল আর্ট ডিজাইন।
ডিজাইন ১
source : http://imageaholic.info
ডিজাইন ২
source : http://www.nailmove.com/
ডিজাইন ৩
source : http://www.buzzfeed.com/
ডিজাইন ৪
source : http://www.buzzfeed.com/
ডিজাইন ৫
source : http://www.buzzfeed.com/
ডিজাইন ৬
source : http://www.makeup.com/
ডিজাইন ৭
source : http://www.pinterest.com
আশা করি আজকের পোস্টটা আপনাদের কাজে আসবে। আর একটা কথা পাঠক তন্বীদের জন্য আপনাদের যদি কোন সাজেশন বা কোন টিপস বা নিজে কোন নেইল আর্ট ডিজাইন তৈরি করেছেন, তাহলে এই তন্বীর পাতায় অবশ্যই শেয়ার করুন। কেমন লাগলো আজকের পোস্টটা জানাতে কিন্তু ভুলবেন না। আরও কোন ভালো নেইল আর্ট ডিজাইন পদ্ধতির সন্ধান পেলে আবার তুলে ধরবো তন্বীর পাতায়। Enjoy করুন :)
আপনার মতামত আমাদের Facebook পেজেও করতে পারেন।
Posted on : [0] comments Label: Makeup
আসল নায়িকা
আপনার মতামত আমাদের Facebook পেজেও করতে পারেন।
Follow Tanni's board Beauty and Lifestyle of Tanni on Pinterest.