Latest in Tanni


More

More

Posted on : Wednesday, September 17, 2014 [0] comments Label: Beauty & Care, , ,

উজ্জ্বল ত্বকের জন্য ঘরোয়া টোনার

by : Ami Tanni

আমি আমার ত্বকের যত্নের জন্য সব সময়ই ঘরে তৈরি সামগ্রী ব্যবহার করি। তাই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন experiment ও করি। আজকেও আমি যে রেসিপি আপমাদের সঙ্গে সেয়ার করছি তা ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। এটি বানানো খুব সহজ। শুধু কিছু সামগ্রী আপনার হাতের কাছে থাকতে হবে।

উপকরণ

১/২  কাপ লেবুর রস
কাপ জল
২/৩  Witch hazel ,যে কোনো মেডিসিনের দোকান থেকে কিনতে পারেন (can purchase at any drug store)
প্লাস্টিক বোতল
এই টোনারটি শুষ্ক থেকে স্বাভাবিক ত্বকের জন্য আর যদি ত্বক তৈলাক্ত তাহলে এতে ২ চামচ অ্যালকোহল মেশাতে হবে।

কি ভাবে ব্যবহার করবেন:

১/ একটি প্লাস্টিকের  বোতলে এই সমস্ত  উপাদান মিশিয়ে নিতে হবে।
২/ ভালো করে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
৩/ আপনার প্রয়োজন মতো একটি তুলোর বলে টোনার নিয়ে মুখে ও গলায় প্রয়োগ করুন।
৪/ এবার moisturizer লাগিয়ে নিন।  

উপকারিতা:

Witch hazel: মুখের ছিদ্র হ্রাস করে।
লেবুর রস: ত্বকের কালো দাগ  কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বককে করে উজ্জ্বল  
যাদের মুখে ছোট ছোট ছিদ্র, এবং মুখে কালো কালো দাগ রয়েছে দিনে ও রাতে রোজ ব্যবহার করুন। এই টোনারটি ত্বককে deep clean করতে সাহায্য করে।  

* আপনি যদি এই সম্পর্কে  বা ত্বকের যত্ন  প্রয়োজন নিয়ে অন্য কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে  জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধা করবেন না। 
  take care
Follow Me on Pinterest
                                             Facebook এর সঙ্গে থাকুন।

Posted on : Tuesday, September 16, 2014 [0] comments Label: , Lakme,

রিভিউ : Lakme Absolute Gel Addict Eyeliner

by : Ami Tanni
আমি আজ যে আইলাইনারটির রিভিউ করছি সত্যি বলতে কি আমি খুব excited কারন খুব লিমিটেট এডিশনের একটি আইলাইনার এখন থেকে আমিও ব্যবহার করছি। Lakme Absolute Gel Addict Eyeliner টি আমি কিনবো সে রকম কোন প্ল্যান আমার ছিল না।  অন্য মেকআপ সামগ্রী দেখার সময় সেই সোপের যে expert ছিলেন তিনিই আমাকে বললেন ‘ you must try this’ আমিও ভাবলাম ঠিক আছে দেখে নেই। কারন আমি জানতাম    ভারতীয় বাজারে খুব বেশি দিন হয় নি এই জেল লাইনারটি এসেছে। Lakme   ফ্যাশন শো কোন এক পর্বে ডিজাইনার মনিষ মালহোত্রার  Bridal শো তে এটি প্রথম লঞ্চ হয়। আসলে wedding season কথা মাথায় রেখেই এই গ্লসি লাইনারটি বাজারে লঞ্চ করা হয়। গ্লসি মেকআপ সঙ্গে এই জেল লাইনারটি খুব ভালো মানায়। একটা বোল্ড সুন্দর লুক আনতে এই লাইনারটির জুরি নেই।  

বর্তমান এই লাইনারটির ৭ টি gorgeous  রং পাওয়া যাচ্ছে White Delight, Vine Yard, Tempting Teal, Grey Ash, Must Have (Black), Deep Sea (Blue) and Metallic Bronze ।   প্রথমবার যখন আমি এতোগুলো রং দেখে বেশ উত্তেজিত হয়ে পরি। তারপর ভাবলাম যে একমন একটা রং বাছাই করি যা সব পোশাকের সঙ্গে তো মানাবেই তেমনি দিন বা রাতের বেলাতেও ভালো লাগবে। তবে প্রত্যেকটি রঙের একটি নিজেস্ব ব্যাখ্যা আছে। যে যার মতো করে সেটি ভাবতে পারেন। তাই আমি আমার মতো করে বেছে নিলাম Metallic Bronze  এর মধ্যে একটা গোল্ডেন আভা আভা আছে যা আমার স্কিন টোনের সঙ্গে তো যাবেই আর মোটামুটি সব পোশাকের সঙ্গেও ব্যবহার করা যাবে।  
Net Wt: 2.3 gm
Price: Rs. 800
Shelf Life: 3 years.
এবার প্রডাক্টটির নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা সেয়ার করি। প্রথমেই আসি প্যাকেজিং। খুব ছোট একটি কাগজের বক্স বা প্যাকেট যাই বলুন তার মধ্যে একটি কাঁচের পাত্রে এই জেল লাইনারটি আসে। বুঝতেই পারছেন Net Wt: 2.3 gm তাহলে কতো ছোট হবে সেই পাত্র। হাতে নেওয়া খুব সহজ। ভীষণ হালকা। পাত্রটির cap এর সঙ্গেই লাগানো আছে একটি ছোট ব্রাশ। যার সাহায্যে খুব সহজেই আইলাইনার লাগানো যায়। আমার ব্যক্তিগত অভিমত ব্রাশটি ছোট হলেও বেশ কাজের। হাতে control থাকলে সরু বা মোটা যেকোন রকম ভাবেই লাইনার পরতে পারবেন।
এবার আসি প্রডাক্টটি নিয়ে। আমি এক আগে যতো রকমের লাইনার ব্যবহার করেছি সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলছি এটি বেস্ট। এর প্রথম কারনটা হচ্ছে এর খুব নরম জেল ভাব। দেখলে মনে হতে পারে যে লাগানোর পরে হয়তো ছড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু না। এটি ছড়িয়ে যাবে না এবং এটি water proof। তাছার একটা হালকা মিষ্টি গন্ধও পাওয়া যায়। খুব সহজেই লাগানো যায় এবং এর ব্যবহারে চোখে জলও আসে না। আর যেহেতু এটি water proof আইলাইনার তাই অবশ্যই water proof রিমুভার দিয়েই তুলতে হবে। আমি এই আইলাইনারটি তোলার জন্য ব্যবহার করেছি Lakme Absolute Bi Phased Makeup Remover
আমার অপছন্দ
Gel Eyeliner মসৃণ এবং সহজে glides হয় কিন্তু এটি একটু পাতলা  ফল, একটি যখন প্রয়োগ করছেন তখন দেখবেন যে শেষ প্রান্তটি সরু হচ্ছে না। আরেকটি সমস্যা হল যে স্মার্ট ব্রাশটি cap থেকে সহজেই খুলে আসতে চায় না। আপনাকে হয়তো এর জন্য একটু লড়াইও করতে হতে পারে।  তবে সব দিক থেকে বললে আমার অভিজ্ঞতা খুব ভালো। আর আপনার অভিজ্ঞতা কেমন, জানাতে ভুলবেন না।

রেটিং ৪/৫
  
  
Posted on : Monday, September 15, 2014 [0] comments Label: ,

আইশ্যাডো লাগানোর সহজ টিপ্স

by : Ami Tanni

১। মুখের ফোকাস পয়েন্ট হল চোখ। তাই আইশ্যাডোর রং সবসময় পছন্দ করা উচিত, চোখের শেপ ও রঙের উপর নির্ভর করে। আইশ্যাডো দিয়ে চোখের শেপ ও সাইজ়ে বদল আনা যায়। প্রথমে চোখের উপরের অংশে ভুরু থেকে চোখের পাতা পর্যন্ত অংশে হালকা রঙের আইশ্যাডো লাগাবে।

২। বেস লাগানোর পর মাঝারি শেডের আইশ্যাডো চোখের পাতার নীচের অংশে লাগাব, তারপর বেস কালারের সঙ্গে ব্লেন্ড করে দিতে হবে। চোখে গভীরতা আনার জন্য এরপর গাঢ় রঙের আইশ্যাডো লাগাব।

৩। ডার্ক কালারের আইশ্যাডো ল্যাশ লাইনের উপর থেকে ভুরুর ঠিক নীচ পর্যন্ত লাগাতে হবে। চোখের বাইরের দিক ও ভুরুর উপরের অংশ একটু ঘন করে ভাল করে মিশিয়ে দিতে হবে।

৪। চোখের বাকি মেকআপ অর্থাত্‌ আইলাইনার, মাসকারা, কাজল লাগানোর আগে আইশ্যাডো লাগিয়ে নিতে হবে। এগুলো লাগানোর পরে আইশ্যাডো লাগালে তা স্মাজ করে যাওয়ার ভয় তাকে।

 take care


Follow Me on PinterestFacebook এর আমাদের সঙ্গে থাকুন।



by : Ami Tanni
অনেকেই আছেন যাঁদের হেয়ার খুব ড্রাই। ড্রাই হেয়ারের ফলে চুলে খুব সহজেই জট পড়ে যায়, চুলের ডগা ভেঙে যায়, চুল সব সময় নিস্প্রাণ থাকে। ড্রাই হেয়ার সামলানোর একমাত্র উপায় ভালো কোনও কন্ডিশনার লাগানো। কন্ডিশনার লাগানোর ফলে চুল নরম এবং জট মুক্ত হয়। বাজারে অনেক রকমের কন্ডিশনার পাওয়া যায়। কিছু চুলে শ্যাম্পু করার আগে লাগাতে হয়, কিছু পরে, আবার কিছু এমন কন্ডিশনারও পাওয়া যায় যা সারা রাত লাগিয়ে রাখতে হয়। আবার এরকম অনেক কন্ডিশনার আছে যা ঘরেই তৈরি করে নেওয়া যায়। তৈরি করা খুব সহজ এবং কিছুদিনের জন্য আপনি এটা ঘরেও স্টোর করে রাখতে পারেন।

১) নারকেল তেল আর মধু দিয়ে কন্ডিশনার : 

এই কন্ডিশনারটা ড্রাই হেয়ারের জন্য খুবই উপকারী এবং তৈরি করাও খুব সহজ। 

যা যা লাগবে : 

১ টেবিলচামচ ভার্জিন নারকেল তেল ( Natural pure coconut oil কে ভার্জিন নারকেল তেল বলে) 

১ টেবিল চামচ মধু 

১ টেবিল চামচ লেবুর রস 

২ টেবিলচামচ টক দই  

কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল  

কয়েক ফোঁটা আপনার প্রিয় কন্ডিশনার (অপশনাল) 

একটা বাটিতে সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ভালো করে চুলে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

২) কোকনাট মিল্ক ডিপ কন্ডিশনার : 

এই ঘরে তৈরি কন্ডিশনার ডিপ কন্ডিশনিং করা ছাড়াও চুলের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।  

যা যা লাগবে: 

১/৪ কাপ নারকেলের দুধ 

২ টেবিলচামচ মধু 

১ ভিটামিন ই ক্যাপসুল 

কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল

কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন 

কয়েক ফোঁটা আপনার প্রিয় কন্ডিশনার (অপশনাল)  

সবকিছু একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন।  ভিটামিন ই ক্যাপসুল টা ভেঙে ভেতরের জলের মতো পদার্থটা মিশিয়ে নিন।  এই মিশ্রণটা চুলে ভালো করে লাগিয়ে একটা শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে চুল ঢেকে রাখুন, ১৫ মিনিট পরে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

এই কন্ডিশনার লাগানোর পর আপনি নিজেই আশ্চর্য হয়ে যাবেন চুলের সফ্টনেস আর সাইন দেখে। 

নারকেল তেলের বদলে আমন্ড অয়েল বা  অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।


                              take care
Follow Me on PinterestFacebook এর সঙ্গে থাকুন।


Posted on : Friday, September 5, 2014 [0] comments Label: Beauty & Care, ,

ত্বক ফর্সা করার সহজ টিপস

by : Ami Tanni

টেবিল চামচ বেসন, চিমটি কাঁচা হলুদ ,- ফোঁটা লেবুর রস আর চা চামচ দুধ দিয়ে প্যাক বানিয়ে ফেলুন মুখে মিনিট ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন এই প্যাকটি তারপর ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন তবে মনে রাখবেন হলুদ কিন্তু সবার ত্বকের সুট করে না তাই আগে একটু টেস্ট করে নিলে ভালো।

আপনার যদি টমেটো তে বা লেবুতে অ্যালার্জি না থেকে থাকে তাহলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের সাথে টমেটোর পেস্ট মিশিয়ে মুখে এবং গলায় ব্যবহার করুন
আধা কাপ চায়ের লিকার(ঠাণ্ডা), চামচ চালের গুঁড়ো, আধা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগান।চালের গুঁড়ো স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করবে আর মধু মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখবে এটি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
টেবিল চামচ কমলা খোসার গুঁড়োর সাথে টেবিল চামচ টক দইয়ের পেস্ট মুখে লাগিয়ে রেখে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন
রোজ চন্দন লাগান। ত্বক খুব ড্রাই হলে সামান্য অলিভ তেল মিশিয়ে নিন। অন্য ত্বকে জন্য কিছু মেশানোর দরকার নেই। এমন কি শুধু মধু লাগালেও ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে।
বেসন ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে। বাজারের face wash ব্যবহার না করে রোজ বেসন দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করুন। যাদের ত্বক ড্রাই তাঁরা দুধের সর আর তৈলাত্ব মধু মিশিয়ে নিয়ে ত্বক পরিষ্কার করুন।
প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা ত্বক পেতে একটু পরিশ্রম অবশ্যই করতে হবে।  আরেকটা কথা, খুব সত্যি যাদের গায়ের রং একটু মাঝারি বা কালো তাদের রং এক রাতেই ফর্সা হয়ে যাবে এমনটা কেউই করতে পারবেন না। তবে হ্যাঁ প্রাকৃতিক এই টিপস গুলি ব্যবহার করলে অবশ্যই রঙের মধ্যে একটা উজ্জ্বলতা আসবে। যা অন্যদের কাছে ইর্ষার কারন হতে পারে।
                                    take care
Follow Me on PinterestFacebook এর সঙ্গে থাকুন।



by : Ami Tanni
সুন্দর ত্বকের একটা আলাদা গুরুত্ব রয়েছে সকলের কাছেই। তাই নিয়মিত এর যত্নেরও প্রয়োজন রয়েছে। এই ত্বক চর্চায় এসট্রিনজেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান। মুখের আর্দ্রতা ধরে রাখতে, মুখে লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে এবং মুখের ময়লা পরিষ্কার করতে এসট্রিনজেন্টের তুলনাই হয় না। শুধু তাই নয় এটি ত্বকের পোড়া ভাব কমিয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। আজকের পোস্টে আমি ঘরে কি করে এসট্রিনজেন্ট তৈরি করা যায় সেটাই সেয়ার করছি।

কি কি লাগবে –

    >ছোট আধা বাটি বেদানার রস

    >স্প্রিরিট

    >গোলাপ জল

কি ভাবে তৈরি করবেন –

প্রথমেই একটা ফ্রেস বেদানার নিন। গোটা বেদানার দরকার নেই। ছোট আধা বাটি বেদানার রস বের করতে গেলে অর্ধেক থেকেও কম বেদানার অংশ দরকার পরবে। এসট্রিনজেন্ট কতটা পরিমাণের বানাবেন তা বুঝে আপনি আন্দাজ মতো বেদানা নিতে পারেন। ছোট আধা বাটি পরিমাণে বানালে প্রায় ৪ থেকে ৫ দিন চলে যায়। যাই হোক, এবার এতে ১ চামচ স্প্রিরিট ও ১ চামচ গোলাপ জল মেশান। এই মিশ্রনটি ভালো করে নাড়িয়ে নিন। কিছুক্ষণ রেখে উপরের তরল অংশটি একটি বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেলো আপনার এক্সট্রিনজেন্ট । ৪ থেকে ৫ দিন আরামসে ব্যবহার করুন।

এখানে একটি কথা বলার আছে, আমি এক্সট্রিনজেন্টে যে  স্প্রিরিট ব্যবহার করেছি সেটি সার্জারিতে ব্যবহার করা হয়। আমি একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই এই স্প্রিরিটটি ব্যবহার করছি । তাছাড়া ব্যবহারের আগে আমি বেশ কয়েকবার ত্বকে প্রয়োগ করেও দেখেছি যে এটি আমার ত্বকে বেশ সুট করেছে। তাই যারা এই এসট্রিনজেন্টটি বাড়িতে তৈরি করতে চাইছেন, তাঁরা একবার অবশ্যই একবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে নেবেন। আর ত্বকেও প্রয়োগ করে দেখে নেবেন।


বেশ কিছু দিন আগে আমি ক্লান্ত ত্বকের টনিক কি করে বানাতে হয় সেটা দেখিয়ে ছিলাম। সেই টনিকটি ছিল তরমুজ দিয়ে। এসট্রিনজেন্টও আপনি সেই পদ্ধতিতে বানাতে পারেন। তখন আর স্প্রিরিট ব্যবহার না করলে চলবে।

ব্যবহার করার পদ্ধতি -

ব্যবহার করা খুব সিম্পল। এসট্রিনজেন্ট ফ্রিজ থেকে বের করে তুলোর মধ্যে নিয়ে মুখে গলায় লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপরে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। 

এই এসট্রিনজেন্টটি সব ধরনের ত্বকের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুব উপকারি। যাদের ত্বক খুব তৈলাক্ত তাঁরা এই এসট্রিনজেন্টটি দিনে দু'বার আর অন্য ত্বকে দিনে এক বার ব্যবহার করুন।

কেমন লাগলো ব্যবহার করে আমার এই নতুন  experiment অবশ্যই জানাবেন। আর এই সংক্রান্ত কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই করুন। নীচের ফেসবুক কমেন্ট বক্সে  বা disqus কমেন্ট বক্সে আপনি আপনার মতামত বা কোন প্রশ্ন পোস্ট করতে পারেন। 
                                     take care
Follow Me on PinterestFacebook এর সঙ্গে থাকুন।


Newer Posts Older Posts Home
Follow Tanni's board Beauty and Lifestyle of Tanni on Pinterest.